Posts

Showing posts from September, 2020

Facebook Avatar ব্যবহার করা নাকি হারাম কিন্তু কেন এই মতবাদ?

Image
Facebook Avatar ফেসবুক এভাটার নিঃসন্দেহে ফেসবুকের একটি নান্দনিক ফিচার যা এবারই প্রথম নয় এর পূর্বে বিশ্বের অন্যতম সোশ্যাল মিডিয়া জায়েন্ট স্নাপচ্যাটের একটি ফিচার ছিলো বিটমোজী। সমীক্ষায় দেখা যায় প্রতিদিন প্রায় ২১০ মিলিয়ন মানুষ তাদের বিটমোজী ব্যবহার করে থাকেন। এই সংখ্যাটা কিন্তু কম নয় সেখানে ফেসবুকের মত সোশ্যাল মিডিয়া জায়েন্ট কেনো এর থেকে পিছিয়ে থাকবে? আরো প্রায় কয়েক মাস আগেই ফেসবুক তার বিটা ভার্সনে এই আপডেট টা দিয়ে দিয়েছিলো পরীক্ষামূলকভাবে পর্যবেক্ষনের জন্য। পর্যবেক্ষণ শেষে গতকাল অর্থাৎ ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে অফিসিয়ালি Facebook Avatar সবার সামনে নিয়ে আসে। শুধুমাত্র বাংলাদেশে না সারা বিশ্বে যেহেতু স্নাপচ্যাটের থেকেও ফেসবুকের গ্রাহক সংখ্যা বেশি তাই ফেসবুক খুব সহজেই অধিক মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পেরেছে এই আপডেটটি দিয়ে যেখানে একজন ব্যবহারকারী ইচ্ছা করলেই তার নিজের পছন্দ মত কাস্টমাইজ করে নিতে পারছেন নিজের এভাটারটি। সাথে থাকছে এক্সট্রা ফিচার হিসাবে কিছু স্টিকার অপশন।  এবার আসি মুল প্রসঙ্গে......... ফেসবুকে গতকাল একটি বিষয় নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় পোস্ট দেখলাম যেখানে সরাসরি মানুষের ধর্মীয় অনুভূত

অনলাইনে বুস্ট করলেই কি বিক্রি বাড়ে? || Digital Marketing Strategy-1

Image
  আমাদের অনেকেরই ধারণা বুস্টিং করলেই সেল বেড়ে যাবে। অবশ্য এ ধারনার পেছনে কারণ, বুস্টিং কোম্পানিগুলোর চটকদার বিজ্ঞাপন। একটু চিন্তা করে দেখুন, আপনি যখন ফেসবুক এর হোমপেজ স্ক্রল করেন, তখনও কিন্তু আপনি অজস্র স্পন্সর্ড পোস্ট দেখেন, তখন আপনি সেখান থেকে কয়টা প্রোডাক্ট ক্রয় করেন? ঠিক একইভাবে অন্য একজন যখন আপনার বিজ্ঞাপন হোমপেজে দেখে তখন সেও একইরকম করবে। এটাই স্বাভাবিক। তাহলে কি বুস্টিং করবেন না? উত্তর, অবশ্যই করবেন। তবে শুধু বুস্টিং করলেই হবে না, এর সাথে আরও কিছু করতে হবে। প্রথমেই আপনার ফেসবুক পেজকে কাস্টমারদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যভাবে উপস্থাপন করতে হবে। কেননা একজন ক্রেতা কিন্তু আপনার মন বা চিন্তাকে জানে না বা দেখে না, সে শুধু দেখে আপনি পেজে কি দিয়েছেন। অফিস খুব গুরুতবপূর্ন । আপনার যখন অফিস থাকবে, তখন একজন ক্রেতা আপনাকে সহজে ফ্রড ভাববে না। এছাড়াও খুবই উপকারী হচ্ছে ওয়েবসাইট। আপনার ওয়েবসাইট থাকলে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। এরপরে নান্দনিকতা। মানুষ সুন্দর এর পুজারী। ধরুন, আপনি পেজে দিয়েছেন মোবাইল দিয়ে তোলা একটা খুবই সাধারণমানের ছবি। আর অন্য একজন একই প্রোডাক্ট এর ছবি প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারদের দিয়ে

কোকাকোলা আসলে কত বড়?

Image
  ইতিহাসঃ কোকা-কোলার আদি রেসিপি তৈরি হয়েছিলো যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের কলম্বাসে অবস্থিত ইগল ড্রাগ এন্ড ক্যামিক্যাল কোম্পানিতে।  কোকাকোলার প্রথমপ্রস্তুতকারক জন পেম্বারটন এটি তৈরি করেছিলেন  জন পেম্বারটন  নামক একজন ড্রাগিস্ট। এর প্রকৃত নাম ছিলো  কোকা ওয়াইন , যাকে বলা হতো  ফ্রেঞ্চ ওয়াইন কোকা । তিনি সম্ভবত  ইউরোপীয়   ভিন মারিয়ানি  নামক কোকা ওয়াইনের ব্যবসায়িক সাফল্য দেখে এরকম একটি পানীয় প্রস্তুত করতে অনুপ্রাণিত হন। ১৮৮৬, যখন আটলান্টা ও ফুলটন কাউন্টি অ্যালকোহলিক পানীয়ের বিরুদ্ধে আইন পাস করে, তখন পেম্বারটন কোকা-কোলা তৈরি শুরু করেন। এটি ছিলো মূলত ফ্রেঞ্চ ওয়াইন কোলার একটি  অ্যালকোহলমুক্ত  সংস্করণ। কোকাকোলার প্রথম বিক্রিটি হয় ৮ মে, ১৮৮৬ সালে, যুক্তরাষ্ট্রের  জর্জিয়া  অঙ্গরাজ্যের  আটলান্টা  শহরে। এটি প্রথমে বিক্রি হয়েছিলো একটি পেটেন্টভুক্ত ওষুধ হিসেবে। প্রতি গ্লাস ৫ সেন্ট দামে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো – এরকম বিশ্বাসের কারণে পুরো যুক্তরাষ্ট্রেই এটি যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বাজারজাতকরণের প্রথম বছরে কোকা-কোলা বিক্রয় হয়েছিল নয় গ্লাস। বর্তমানে সমগ্র পৃথিবীতে কোমল পানীয় হিস